আমাদের অগ্রযাত্রায় স্বাগতম
উদ্দেশ্যঃ
একসাথে থাকা এবং প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করার একটা সুন্দর আয়োজন। পছন্দের মানুষগুলো যখন হয় নিজের প্রতিবেশী তখন সময়গুলো হয়ে ওঠে রোমাঞ্চকর। বিপদে কিংবা ভালো সময়ে আমরা যেন বাঁচতে পারি একসাথে সেই প্রত্যাশায় এই আয়োজন।
লক্ষ্যঃ
স্বপ্নের ফ্ল্যাট শুধু একটা স্কয়ার ফিটের ইতিহাস না হয়ে যেন পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে আবির্ভূত হয় সেটা আমাদের লক্ষ্য । সকাল থেকে ঘুম অবধি প্রতিটি মুহূর্ত হয়ে উঠবে গতি ময় এবং স্বাস্থ্যকর, যেনো ছবির মত সুন্দরে র আবহে এক হলিডে হোম।
আমি নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলি করেছি যাতে নীল ব্যাকগ্রাউন্ডের সেকশনটি প্যারালাক্স
আমি নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলি করেছি যাতে নীল ব্যাকগ্রাউন্ডের সেকশনটি প্যারালাক্স
আমি নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলি করেছি যাতে নীল ব্যাকগ্রাউন্ডের সেকশনটি প্যারালাক্স
আমি নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলি করেছি যাতে নীল ব্যাকগ্রাউন্ডের সেকশনটি প্যারালাক্স

বিনিয়োগের নিরাপত্তাঃ
আমরা প্রথমে জমিতে বিনিয়োগ নিই। যা গে-অর্ডার হিসাবে দলিল সম্পাদনের দিন প্রদান করব। নিজের টাকায়, নিজের জমির মালিকানা।
উদ্যোক্তাগণ এই সেক্টরে একযুগের বেশি সময়ের অভিজ্ঞ। তাছাড়া আমাদের রয়েছে পনেরো বছরের বেশি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন আইনজীবী এবং স্বনামধন্য রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার এবং আর্কিটেক্ট প্যানেল।
একদিকে ৫০ ফিট এবং অন্যপাশে ২৫ ফিট রাস্তা। ১৬৩.৫০ কাটার কর্নার প্লটে যেখানে ১২/১৫ তলা ভবনের শেয়ার বিক্রি করে সবাই সেই জমিতে আমরা দশ তলা ভবনের স্থান করতে যতে ভবিষ্যতে রাজউক এর কোন নিয়মনীতির ব্যত্যয় হয়েছে বলে বিবেচিত না হতে পারে।
ফ্ল্যাট ডিভিশন সকল ফ্ল্যাট মালিকদের সমঝোতা সমিতি গঠন এবং অন্যান্য আবাসিক সুবিধার বিষয়ক প্রতিষ্ঠানের সাথে ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে চুক্তি সম্পাদন।

প্রকল্পের নামঃ হারমিন হােভন।
মোহাম্মাদপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে ০ কিলোমিটার দুরুত্বে অবস্থিত
কাছাকাছি স্থাপনা সমুহঃ
- ইবনে সিনা ট্রাস্টের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
- শ্যামল বাংলা রিসোর্ট ও বেলনা রিসোর্ট
- ২০০ ফিট ওয়েস্টার্ন বাইপাস বিআরটিসি বাস টার্মিনাল

নাগিরক সুবিধা সমুহঃ
কেন্দ্রীয় ডিজিটাল ডাটাবেজ এবং সিকিউরিটি সিস্টেম, বর্জ্যব্যবস্থাপনা সিস্টেম, কেন ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সিস্টেম, ইট পরিবহন এবং হার্মনি হ্যাভেন থেকে মোহাম্মদপুর পর্যন্ত নিজস্ব পরিবহন সার্ভিস, পুরো প্রকল্প এলাকা কেন্দ্রীয় সিসি টিভি নিয়ন্ত্রিত এবং নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মী।
ছাত্রছাত্রীদের জন্য ফ্রি ইন্টারনেট ইউজিং এলাকা, সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বিশেষ রিজার্ভ এলাকা, নিজস্ব আইসিইউ সেন্টার এবং ইমার্জেন্সি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র এবং উন্নমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
সবুজ বৃক্ষ পরিবেষ্টিত লেক এবং জগিং ট্র্যাক, আলাদা আলাদা সুইমিং পুল (পুরুষ, মহিলা এবং বাচ্চা), পাবলিক লাইব্রেরি, বেবি প্লে জোন, রেস্টুরেন্ট, মসজিদ এবং বিউটি শপ সহ সব ধরণের নাগরিক সেবা।

আশেপাশের প্রকল্পসমূহ
মডার্ন সিটি
এই প্রকল্পের ডান পাশে রয়েছে মডার্ন সিটি হাউজিং প্রকল্প।
মধুসিটি-২
এই প্রকল্পের বাম পাশে রয়েছে মধুসিটি-২ হাউজিং প্রকল্প।
মধুসিটি-৩
এই প্রকল্পের পিছনে রয়েছে মধুসিটি-৩।

প্রকল্পের মাস্টার প্ল্যানঃ
প্রস্তাবিত জমির পরিমানঃ ৮৮ বিঘা
কাটাঃ ১৭৭২
ফেইজঃ ১# ২০ বিঘা

সড়ক পরিকল্পনা এবং উন্নুক্ত এলাকাঃ
৩০%
অধিঃ ৬ বিঘা।

উন্নয়ন কাজ শুরুঃ
আগস্ট ২০২৮

ভবন পরিকল্পনাঃ ১৬ টি প্রতেক ভবনে জমি থাকবেঃ
১৭. ৫০ কাঠা

প্রতিটি ভবন হবে করার ফ্ল্যাট

প্রথম ভবনের বিবরণ:
- জমির পরিমাণ: ১৬. ৫০ কাঠা
- ভবন হবে: বি+জি+৯
- দুইটি লিফট, দুইটি সিঁড়ি
- জেনারেটর, সাব স্টেশন, সিসি টিভি, ইন্টারকম।
- প্রসভ ওয়েটিং লবি, মসজিদ এবং নিরাপত্তা প্রহরী কক্ষ।
- সবুজায়ন এবং জগিং ট্র্যাক।
- কার ওয়াশিং এবং বুচার্স জোন।
- আধুনিক গেস্ট রিসিপশন পয়েন্ট
- কমিউনিটি হল, ওপেন এয়ার মুভি থিয়েটার, জিমনেশিয়াম, কিডস জোন।
- ছাদ বাগান, রেস্ট ট্র্যাক, বার-বি- কিউ জোন।
ফ্ল্যাটের বিবরণ:
- ফ্ল্যাট সাইজ: ১৩৪৫ বর্গফুট।
- তিন বেড, তিন বাথ, তিন বারান্দা।
- ফ্যামিলি লিভিং, ডাইনিং এবং ড্রয়িং।
- কিচেন, ডিশ ওয়াশিং এরিয়া।

কেন বিনিয়োগ করবেন:
- ১) অল্প অল্প বিনিয়োগে ঢাকায় থাকার একটা স্থায়ী বন্দোবস্ত যা নিজ এলাকায় বাড়ি করার থেকেও কম চাপমুক্ত বিনিয়োগ।
- ২) প্রকল্পটি ১২০ফিট মাওয়া- আরিচা সংযোগ সড়ক সংলগ্ন এবং ঢাকা দক্ষিণ বি আর টি সি বাস টার্মিনাল সংলগ্ন। তিন দিকে বাস্তবায়িত তিনটি বেসরকারি আবাসন এলাকার মাঝখানে অবস্থিত কিন্তু এখনো উন্নয়ন বঞ্চিত যা অচিরেই তার স্বরূপে আবির্ভূত হবে।
- ৩) প্রকল্প বাস্তবায়নের শুরুতেই অর্থাৎ ২/৩ বছরের মধ্যে বিনিয়োগ দুই থেকে তিন গুন হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ।
- ৪) প্রকল্পের সম্মুখভাগে ইতমধ্যেই ইবনেসিনা ট্রাস্ট এর ভবন নির্মাণাধীন রয়েছে।
- ৫) শহরের কোলাহল মুক্ত নান্দনিক একটি এলাকা যার কাছাকাছি রয়েছে তিনটি নদী যা আপনাকে রিসোর্টের অনুভূতি দিবে।
- ৬) নিরাপদ খাদ্যের শতভাগ নিশ্চয়তা যা ঢাকায় চিন্তা করাও দিন-দিন দুরূহ হয়ে যাচ্ছে।